Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অফিস সম্পর্কিত

জি-১৫৪, রানীবাজার, ফাতেমা ভিলা, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।

 

১৯৭১ সালের পূর্বে ঔষধ প্রশাসন ছিল পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত একটি দপ্তর। ১৯৭১ সালের পর এটি স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের একটি সংযুক্ত বিভাগ হিসাবে কার্যক্রম চালাচ্ছিল।১৯৭৪ সালের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন ঔষধ প্রশাসন একটি আলাদা পরিদপ্তরে পরিণত হয়। সর্বশেষ ২০১০ সালে ঔষধ প্রশাসন পরিদপ্তরকে অধিদপ্তরে উন্নীত করা হয়। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন দেশের ঔষধের একমাত্র লাইসেন্সিং ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ। ঔষধ প্রশাসন প্রচলিত ঔষধ আইন প্রয়োগ করে ঔষধ সংক্রান্ত সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করে থাকে।

 

ভবিষ্যত পরিকল্পনাঃ

প্রতিষ্টিত বিভাগীয় কার্যালয় ও মিনি ল্যাবকে পূর্ণ কর্মক্ষম/কর্মপযোগী করার মাধ্যমে নিরাপদ,কার্যকর ও মান-সস্পন্ন ঔষধের নিশ্চয়তা প্রতিষ্ঠা করা।

 

রুপকল্পঃ (Vision)

সকলের জন্য মানসপন্ন ও নিরাপদ ঔষধ নিশ্চিত করতে আমরা সচেষ্ট। 

 

অভিলক্ষ্যঃ (Mission)

নিরাপদ, কার্যকর ও মান-সম্পন্ন ঔষধ নিশ্চিত করার মাধ্যমে মানব ও পশু স্বাস্থ্য সুরক্ষা করা। 

 

সাম্প্রতিক অর্জনঃ

রাজশাহী ঔষধ প্রশাসন অফিসের মূল লক্ষ্য মানসস্পন্ন,নিরাপদ ও কার্যকরী ঔষধ উৎপাদন, বিক্রয়, বিতরণ এবং ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা। বিগত ২০১৪ সাল হইতে জেলায় ১টি এ্যালোপ্যাথিক ও ২টি আয়ুর্বেদিক ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হইয়াছে। জেলায় স্থাপিত  ১টি এ্যালোপ্যাথিক ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রায় ৪ লক্ষ্য ৫০ হাজার ইউ এস ডলার মূল্যের ৬৯ ধরনের ঔষধ রপ্তানী করিয়াছে। ৬টি বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানকে মডেল ফার্মেসী ও ৯টি বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানকে মডেল মেডিসিন শপে উন্নতিকরণ এবং ৫০টি নতুন বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানকে মডেল মেডিসিন শপের ড্রাগ লাইসেন্স প্রদান করা হইয়াছে। এছাড়া ৩৭২ টি খুচরা/পাইকারী ড্রাগ লাইসেন্স প্রদান করা হইয়াছে। অত্র অফিস এ সময়ে প্রায় ৭৮ লক্ষ্য টাকা রাজস্ব আদায় করিয়াছে। মোবাইল কোর্টে ১৯৫ টি মামলা দায়েরের মাধ্যমে প্রায় ১১ লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকার জরিমানা আদায় হইয়াছে। বিগত ২ বছরে ১৭৭৫ টি লাইসেন্স নবায়ন,২৭৫০ টি ঔষধ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান এবং জিএমপি মোতাবেক ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ১৪৭ বার পরিদর্শন করা হয়। ঔষধের মান যাচাইয়ের জন্য বাজার হতে ২৬৫ টি নমুনা সংগ্রহ পুর্বক টেষ্ট ল্যাবে প্রেরন করা হয়। ঔষধ উৎপাদনকারী/ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণের লক্ষ্যে ১৪টি ট্রেনিং/আলোচনা সভা করা হইয়াছে।

 

২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জন সমূহঃ

 

  • ১৬০০ টি ফার্মেসী পরিদর্শন
  • ৮০০ খুচরা/পাইকারী বিক্রয় ড্রাগ লাইসেন্স নবায়ন
  • ৮৬ বার জিএমপি মোতাবেক ঔষধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন
  • ঔষধের মান যাচাইয়ের জন্য বাজার হতে ৬০ টি নমুনা সংগ্রহ পুর্বক টেষ্ট ল্যাবে প্রেরন
  • আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিতকরণে জন্য মোবাইল কোর্টে ৫৬ টি মামলা দায়ের
  • ঔষধ উৎপাদনকারী/ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণের লক্ষ্যে ট্রেনিং/আলোচনা সভা করা
  • প্রাপ্তি সাপেক্ষ্যে পোষ্টার/লিফলেট/বুকলেট/পুস্তিকা/সাময়িকী বিতরন ও প্রচার

 

আবশ্যিক কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহঃ

১.কার্যপদ্ধতি,কর্মপরিবেশ ও সেবার মানোন্নয়ন

২.দক্ষতার সঙ্গে বার্ষিক কর্মসস্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা

৩.আর্থিক ও সস্পদ ব্যবস্থাপনায় উন্নয়ন

৪.দক্ষতা ও নৈতিকতা উন্নয়ন

৫.তথ্য অধিকার ও স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ বাস্তবায়ন জোরদার করা।